
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করেছিল বাংলাদেশ। শেষ ম্যাচেও ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২০০ পেরেতো দেননি তাইজুল-মিরাজরা। ২৭ মাস পর সাদা বলের সংস্করণে ফিরেই ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেছেন তাইজুল। এতেই ১৭৮ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকেরা। ধবলধোলাইয়ের জন্য বাংলাদেশের দরকার ১৭৯।
আজ গানায়ার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ ম্যাচেও টস জিতে আগে ফিল্ডিং নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবাল। মন্থর উইকেটে এক পেসার ও চার স্পিনার নিয়ে দল সাজায় বাংলাদেশ। এতে ভালোই সাফল্য পেয়েছে দল।
ইনিংসের শুরু থেকে স্বাগতিক ব্যাটারদের স্পিন ঘূর্ণিতে দিশেহারা করে তোলেন বাংলাদেশের স্পিনাররা। তৃতীয় ওভারেই দলকে সাফল্য এনে দেন তাইজুল ইসলাম। প্রথম বলেই ফেরান ব্রেন্ডন কিংকে (৮)। দলীয় রান ১৫ ছুঁতেই আরেক ওপেনার শাই হোপকেও ফেরান এই বাঁহাতি স্পিনার।
৬ষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে শামার ব্রুকসকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। চতুর্থ উইকেটে অধিনায়ক নিকোলাস পুরানের সঙ্গে জুটির ফিফটি করেন কিচি কার্টি। ৩৩ রানে কার্টিকে তামিমের ক্যাচে ফেরান নাসুম আহমেদ।
একপ্রান্তে পুরান থিতু হলেও অন্যপ্রান্তে উইকেট হারায় নিয়মিত। ৭৩ রান করা পুরানকে দুর্দান্ত এক ঘূর্ণিতে বোল্ড করে পাঁচ উইকেট তুলে নেন তাইজুল। শেষের দিকে কোনো মতে টেনেটুনে ১৭৮ রান তোলে স্বাগতিকেরা।